আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নির্বাচনকালীন সহায়তা হিসেবে পুলিশ, জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের পাশাপাশি সশস্ত্র বাহিনী প্রয়োজন হতে পারে। নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য এবং সব দলের অংশগ্রহণমূলক করতে হলে এগুলো লাগবে। আর নির্বাচনে মূল বিরোধীদল অংশগ্রহণ না করলে নির্বাচন গুরুত্ব এবং গ্রহণযোগ্যতা পাবে না, গ্রহণযোগ্যতা অনেক কমে যাবে। সোমবার (১৩ জুন) প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুর আউয়াল সাংবাদিকদের এমনটাই জানিয়েছেন। এদিন দুপুরে ট্রান্সপারেন্সি ইন্ট্রারন্যাশনাল (টিআইবি) প্রতিনিধি দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন সিইসি।
সিইসি বলেন, এ তিনটির বাইরে অন্য কোনো মন্ত্রণালয়ের নিয়ে মাথা ঘামানোর প্রয়োজন নেই। যেহেতু জনপ্রশাসন জেলা ম্যাজিস্ট্রেটদের, পুলিশ প্রশাসনকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হ্যান্ডেল করে, আর নির্বচানে সশস্ত্রবাহিনীকে ইনভলভ করা হলে ডিফেন্স মিনিস্ট্রিকে লাগবে।
কাজী আউয়াল বলেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হওয়া খুবই প্রয়োজন। নির্বাচনে মূল বিরোধীদল অংশগ্রহণ না করলে নির্বাচন স্বচ্ছ কিংবা অস্বচ্ছ- যাই হোক না কেন, সেই নির্বাচন গুরুত্ব এবং গ্রহণযোগ্যতা পাবে না। তিনি জানান নির্বাচনকালীন সরকারকে নির্বাচনের সময় ইসির কাজে সহায়তা করতে হবে। সব নির্বাহী কর্তৃপক্ষ নির্বাচন কমিশনকে সহায়তা করতে হবে। সেই সহায়তা সরকারের কাছে চাওয়া হবে। আশা করছি সরকার সে সহায়তা করবে।
এমকে