ধর্মপাশা (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি:
সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা উপজেলার সুখাইড় রাজাপুর দক্ষিণ ইউনিয়নের রাজাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দপ্তরি আসাদ মিয়ার বিরুদ্ধে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে আসা শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির টাকা কৌশলে উত্তোলন করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়ে প্রতিকার চেয়ে বুধবার দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে অভিযোগ দিয়েছেন বিদ্যালয়টির চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী মারজান ও তৃতীয় শ্রেণির ছাত্র মারুফের অভিভাবক শাহেদা আক্তার এবং দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্র আয়নাল হকের অভিভাবক আইনুর বেগম।
অভিযোগপত্র সূত্রে জানা যায়, শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির টাকা উত্তোলনে দপ্তরি আসাদ মিয়া অভিভাবকদের মোবাইল ফোনের গোপন পিন নম্বর কৌশলে সংগ্রহ করে। পরে সেই গোপন পিন নম্বর দিয়ে মোবাইল থেকে টাকা উত্তোলন করে। অভিভাবকরা উপবৃত্তির টাকা দোকান থেকে উত্তোলন করতে গেলে জানা যায় আসাদ মিয়া তাদের টাকা উত্তোলন করেছে। এ বিষয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে আসাদ মিয়া টাকা উত্তোলনের কথা অস্বীকার করে।
অভিযুক্ত আসাদ মিয়া বলেন, আমি এমনটি করিনি। একটি মহল আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুনতাসির হাসান বলেন, অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
সাদ্দাম হোসেন/এমকে