বর্ষা বাড়ার সাথে সাথে ডেঙ্গুর প্রভাব বেড়েছে। বিগত বছরের তুলনায় সবচেয়ে
ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে ডেঙ্গু। অনেকটা আতঙ্কে দিন কাটাতে হচ্ছে রাজধানীবাসীর। ঝুঁকিতে
দিন কাটাচ্ছেন তারা। তবে আশার কথা শোনালেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। বিশ্ব স্বাস্থ্য
সংস্থার অনুমোদন পেলেই ডেঙ্গুর টিকা আনার চেষ্টা করা হবে। বলে জানিয়েছেন তিনি। ডেঙ্গুর
টিকা এখনও প্রক্রিয়াধীন বলেও জানান তিনি।
সোমবার (৭ আগস্ট) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
ডেঙ্গু রোগী বাড়ার বিবেচনায় মৃত্যু বাড়ছে উল্লেখ করে তিনি বলেছেন, ‘রোগী
বাড়ায় স্যালাইনের প্রয়োজনও বাড়ছে। প্রতিদিন গড়ে ৪০ হাজার ব্যাগ স্যালাইন লাগছে। হাসপাতালগুলো
হিমশিম খেলেও চিকিৎসায় কোনো ঘাটতি পড়ছে না। ডেঙ্গু মৌসুমে ঝুঁকি বাড়লেও আশা করা যায়
সরকার সামাল দিতে পারবে।
নারীদের জরায়ুর ক্যানসার রোধে হিউম্যান পেপিলোমা ভ্যাকসিন দেওয়া হবে জানিয়ে
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, সেপ্টেম্বরে শুরু হবে এই টিকাদান কর্মসূচি। ১০ থেকে ১৪ বছর
বয়সী মেয়েদের টিকা দেওয়া হবে। এ পর্যন্ত সাড়ে ২৩ লাখ ডোজ এসেছে। নভেম্বর থেকে আরও আসবে।
আরআই