প্রাথমিকের বৃত্তি পরীক্ষা বন্ধের সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক
ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিন। তিনি বলেছেন,
বৃত্তি পরীক্ষা না থাকলেও ভিন্ন আঙ্গিকে মূল্যায়ন করে শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেওয়া হবে।
তবে বৃত্তি প্রদানে কী কী মানদণ্ড থাকবে সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। এখন পর্যন্ত
এটুকুই জানানো হয়েছে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ২০২৩ সালে প্রাথমিকের বৃত্তি
পরীক্ষা সংক্রান্ত এক আলোচনা সভার পর তিনি এসব কথা বলেন।
সর্বশেষ বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়া হয়েছিল ২০০৮ সালে। এরপর ২০০৯ সালে পিইসি পরীক্ষা
চালু হয়। এ পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে সর্বোচ্চ নম্বর পাওয়া শিক্ষার্থীদের বৃত্তি
দেওয়ার নিয়ম চালু করা হয়। ২০২২ সাল থেকে গ্রেডিং সিস্টেমের এ পরীক্ষা বাদ দেওয়া হয়।
শুরু হয় পুরাতন নিয়মে পরীক্ষা নেওয়া। ফের চালু করা হয় বৃত্তি পরীক্ষাও। তবে এবার বৃত্তি
পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর।
আরআই