রাশিয়ার হয়ে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা ওয়াগনার গ্রুপের প্রধান বিমান
দুর্ঘটনা নিহত হন। বিমান দুর্ঘটনায় তার মৃত্যু নিয়ে রহস্যের সৃষ্টি হয়েছে। তবে আন্তর্জাতিক
নিয়ম মেনে তার মৃত্যুর তদন্ত করবে না রাশিয়া।
গত সপ্তাহে বিমান দুর্ঘটনায় নিহত প্রিগোজিন এবং তার সহযোগীদের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায়
একটি বড় জমায়েতের নিষেধাজ্ঞার আদেশ দেয় ক্রেমলিন। আর এ কারণে বিমান দুর্ঘটনায় নিহত
ওয়াগনার গোষ্ঠীর কিছু ব্যক্তির অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া মঙ্গলবার সেন্ট পিটার্সবার্গের
সেরাফিমোভস্কি কবরস্থানে পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়।
মস্কো টাইমস বলেছে, পুতিন দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে দেশটির প্রেসিডেন্ট।
মস্কো থেকে ১২৫ মাইলেরও কম দূরে থাকা ওয়াগনারের ট্যাংকগুলো পুতিনের মনকে বিচলিত করে
দিয়েছিল।
ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের বিশ্লেষক ওলেগ ইগনাটভ বলেন, ওয়াগনারের
অনেক সদস্য বিশ্বাস করেন প্রিগোজিনের মৃত্যুর পেছনে রুশ কর্তৃপক্ষের হাত থাকতে পারে।
কর্তৃপক্ষ এ ধরনের ঝুঁকি উপেক্ষা করতে পারে না।
এদিকে ১৯৯১ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকে প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের শাসনামলে
টিক থাকার জন্য প্রিগোজিনের অবদান সব থেকে বেশি বলে মনে করা হয়।
আরআই