৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট। সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্যভাবে সম্পন্ন করতে মাঠে নামানো হচ্ছে সশস্ত্র বাহিনী, বিজিবি ও র্যাবসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী অন্যান্য বাহিনী। ২৯ ডিসেম্বর থেকে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত সময়ে দায়িত্ব পালন করবে তারা। সশস্ত্র বাহিনী ও আইন শৃঙ্খলাবাহিনী রক্ষাকারী বাহিনী মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের রাজনৈতিক শাখা থেকে এ সংক্রান্ত পরিপত্র জারি করা হয়েছে। পরিপত্রে বলা হয়েছে, পুলিশ, র্যাব, বিজিবি, আর্মড পুলিশ, আনসার ব্যাটালিয়ন ও কোস্টগার্ড এবং সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা ভোটের আগে-পরে মিলে ১৩ দিনের জন্য মোতায়েন থাকবে।
মেট্রোপলিটন এলাকার সাধারণ ভোটকেন্দ্রে অস্ত্রসহ তিনজন পুলিশ, অঙ্গীভূত আনসার ১২ জন থাকবে। গুরুত্বপূর্ণ ভোটকেন্দ্রে অস্ত্রসহ পুলিশ ও অঙ্গীভূত আনসার থাকবে ১২ জন। বিশেষ এলাকার ভোটকেন্দ্রে অস্ত্রসহ পুলিশ ২ জন, অঙ্গীভূত আনসার ১২ জন থাকবে। এসব এলাকার গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে অস্ত্রসহ পুলিশ ৩ জন, অঙ্গীভূত আনসার ১২ জন আর গ্রাম পুলিশ থাকবে ২ জন।
ভোটকেন্দ্রে নিয়োজিত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ভোটগ্রহণের আগের দুদিন, ভোটগ্রহণের দিন, ভোটগ্রহণের পরে একদিন মোতায়েন থাকবে। তাদের যাতায়াত ও অন্যান্য প্রস্তুতিমূলক কাজের জন্য একদিনসহ মোট পাঁচদিন নিয়োজিত থাকবে।
সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে পুলিশ কমিশনার বা পুলিশ সুপার রিটার্নিং অফিসারের সঙ্গে পরামর্শক্রমে ভোটকেন্দ্রে প্রয়োজনে পুলিশ এবং আনসার ও ভিডিপির সদস্য সংখ্যা কম-বেশি করতে পারবেন। আনসার ব্যাটালিয়ন সহযোগী ফোর্স হিসেবে পুলিশের সঙ্গে মোবাইল টিম দায়িত্ব পালন করবে।
বিডি/এন/এমকে