দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নাটোর-৪ (গুরুদাসপুর-বড়াইগ্রাম) আসনে প্রতিদ্বন্দ্বি ৯ প্রার্থীর মধ্যে ৭ জনই তাদের জামানত ফিরে পাবেন না। কাস্টিং বৈধ ভোটের ৮ ভাগের ১ ভাগের কম ভোট পাওয়ায় তাদের জামানত বায়েজাপ্ত হবে। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বিশ হাজার টাকা জামানত জমা দিয়েছেন তারা। তাদের জামানত বাজেয়াপ্তের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাটোরের জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা আবু নাছের ভূঁঞা।
নাটোরের রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, এ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থীর মধ্যে তৃণমুল বিএনপির মো. আব্দুল খালেক সরকার (সোনালী আঁশ), জাতীয় পার্টির (জেপি) এস এম সেলিম রেজা (বাইসাইকেল), জাতীয় পার্টির মো. আলাউদ্দিন মৃধা (লাঙ্গল), বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের (বিএনএম) গাজী আবু সায়েম রতন (নোঙ্গর), বাংলাদেশ কংগ্রেসের শান্তি রিবেরু (ডাব), মো. জাহিদুল ইসলাম (ঈগল) ও স্বতন্ত্র প্রার্থী সুজন আহমেদ (দোলনা) জামানত ফিরে পাবেন না। এর মধ্যে সোনালী আঁশ ৭২, বাইসাইকেল ২৫৩, লাঙ্গল ২৮৬, নোঙ্গর ১৪০, ডাব২৭৩, ঈগল ১ হাজার ২৯১ ও দোলনা প্রতিকে ২ হাজার ৭১৫ ভোট পড়েছে।
এ আসনে মোট ভোটার ৩ লাখ ৮ হাজার ৭৯৪ জন। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সিদ্দিকুর রহমান পাটোয়ারী সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বিত ও স্বতন্ত্র প্রার্থী আসিফ আব্দুল্লাহ শোভন (ট্রাক) তার চেয়ে ২২ হাজার ৮৩৪ ভোট কম পেয়েছেন। সিদ্দিকুর রহমান পাটোয়ারী নাটোর জেলা আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক এবং আসিফ আব্দুল্লাহ শোভন জেলা আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক ও প্রয়াত সংসদ সদস্য আব্দুল কুদ্দুসের সন্তান।
বিডি২৪অনলাইন/সি/এমকে