সম্পূর্ণ অযৌক্তিকভাবে বর্তমানে বাজারে চালের দাম বাড়ানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) এ. এইচ. এম. সফিকুজ্জামান। বলেছেন, যেসব চাল বাড়তি দামে বিক্রি করা হচ্ছে, সেগুলো আগের কেনা ধানের চাল। আইন মেনে ব্যবসা না করলে অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে
বুধবার (২৪ জানুয়ারি) ব্যবসায়ীদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন। ঢাকার কারওয়ান বাজারের টিসিবি ভবনে জাতীয় ভোক্তা-অধিদপ্তর সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কার্যালয়ে এ সভা হয়।
সফিকুজ্জামান বলেন, আগের কেনা ধানের দাম তখন কম ছিল। এখন হয়ত দাম কেজিতে দুই টাকা বেড়েছে। ধানের দুই টাকার বিপরীতে চালের দাম বাড়ানো হয়েছে ৮-১০ টাকা। চালের গুদামে বস্তা বস্তা চাল মজুত করে রাখা হয়েছে।
প্রশ্ন রেখে ভোক্তার ডিজি বলেন, চালের দাম বাড়ার সঙ্গে মিলের শ্রমিকের বেতন, পরিবহন খরচ বাড়েনি। তাহলে চালের দাম কেন রাতারাতি বাড়াতে হলো?
বিডি২৪অনলাইন/ই/এমকে