কারা নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মজুতদারি, কালোবাজারি বা কারসাজি করছেন, তাদের সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করছে পুলিশের অবরাধ তদন্ত বিভাগ- সিইআইডি। তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে তাদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেবে সংস্থাটি।
বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) ঢাকায় সিআইডি কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ নিয়ে কথা বলেন সিআইডি প্রধান মোহাম্মদ আলী মিয়া। তিনি জানান, আসন্ন রমজানে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের অবৈধ মজুতদারি ও বাজার কারসাজিকারী ঠেকাতে ঢাকায় সিআইডির ১২টি টিম মাঠে কাজ করছে।
নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের অবৈধ মজুতদারি ও বাজার কারসাজিকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির বিষয়ে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গত জানুয়ারিতে দলীয় কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সভায় এ হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন। তখন বলেছিলেন, কেউ অসৎ উদ্দেশ্য নিয়ে কোনো পণ্য মজুত করলে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে তাদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা, প্রয়োজনে তাদের কারাগারে পাঠানো হবে।
এদিকে সংবাদ সম্মেলেন সিআইডি প্রধান বলেন, আসন্ন রমজানে ঢাকা শহরে কেউ যেন নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য নিয়ে কারসাজি করতে না পারে, সেজন্য নজরদারি করা হচ্ছে। এ জন্য ১২টি টিম গঠন করা হয়েছে। যারা ইচ্ছাকৃত নিত্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধির পাঁয়তারা করছেন, বিশেষ নজরদারি থাকছে তাদের ওপর। মজুতদারি, কালোবাজারিতে জড়িত ব্যবসায়ীরা নজরদারিতে ধরা পড়লে তাদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিকভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিডি২৪অনলাইন/এমকে