মশার প্রজননস্থল ধ্বংস করাটা মশা নিধনে সবচেয়ে কার্যকর পন্থা বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। বলেছেন, জনপ্রতিনিধি ও জনগণের সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে মশার প্রজনন স্থল ধ্বংস করতে হবে। কারও একার পক্ষে মশা নিধন সম্ভব নয়।
বুধবার (২০ মার্চ) ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) ‘মশক নিধন ও পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম’ পরিদর্শনকালে এ কথা বলেন। এ সময় ডিএনসিসি মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম তার সঙ্গে ছিলেন।
স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, বিভিন্ন ধরনের মশার প্রজননস্থল ভিন্ন হওয়ায় সেদিকে লক্ষ্য রেখে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম চালাতে হবে। অ্যানোফিলিস মশা ম্যালেরিয়া রোগ, কিউলেক্স মশা ফাইলেরিয়া এবং এডিস মশা ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া রোগের জন্য দায়ী। তাই মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধে মশার প্রজননস্থল ধ্বংসই হচ্ছে সর্বোত্তম পন্থা। নিজ বসতবাড়ি এবং এলাকা পরিষ্কার করার দায়িত্ব আমাদের সবার বলেও উল্লেখ করেন মন্ত্রী।
বিডি২৪অনলাইন/এন/এমকে