মন্তব্য
পাকিস্তানের একটি মাদরাসায় শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ পাচ্ছেন তৃতীয় লিঙ্গের মানুষরা। সেখানে অনেকেই এখন ধর্মীয় শিক্ষা নিচ্ছেন। তৃতীয় লিঙ্গের অনেকেই এটাকে তাদের জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ মনে করছেন।
তৃতীয় লিঙ্গের একজন রানি খান। মাথায় লম্বা ঘোমটা টেনে তিনি প্রতিদিন মাদরাসায় আসেন। সেখানে অন্যদের কুরআন শেখান তিনি। নিজের জমানো অর্থ ব্যয় করে এই মাদরাসা প্রতিষ্ঠা করেছেন রানি খান। দেশটিতে এমন একটিই মাদরাসা আছে যেখানে তৃতীয় লিঙ্গের এসব সুবিধাবঞ্চিত মানুষরা ধর্মীয় শিক্ষা অর্জনের সুযোগ পাচ্ছেন।
২০১৭ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী, পাকিস্তানে ১০ হাজার তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ আছে। তবে তৃতীয় লিঙ্গের অধিকারকর্মীরা বলছেন, ২২ কোটি জনসংখ্যার দেশটিতে বর্তমানে তৃতীয় লিঙ্গের সদস্যের সংখ্যা তিন লাখের বেশি।
রয়টার্স