ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর এখন দেশে যে সরকার গঠিত হবে, তাকে ‘ক্যু’মোকাবিলা করতে হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন সাবেক সেনা কর্মকর্তারা। এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে পরামর্শ দিয়েছেন তারা।
মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) এক অনুষ্ঠানে এ প্রসঙ্গে কথা বলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তারা। তারা বলেন, এখন নতুন যে সরকার গঠন হবে, সে সরকার হতে হবে বিপ্লবী সরকার।
সাবেক সেনা কর্মকর্তারা বলেন, বর্তমানে জ্বালাও পোড়াও হামলার মাধ্যমে যা হচ্ছে, এটা পরিকল্পিত। এটা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। কারণ সম্পত্তি ধ্বংস কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।
তারা বলেন, বিদ্যমান পরিস্থিতিতে সেনাবাহিনী নিষ্ক্রিয় থাকলে হিন্দুরা বর্ডারের ওই পাড়ে চলে যাবে। একটা ইস্যু, জিও পলিটিক্স তৈরি হবে। এটা হতে দেওয়া যাবে না। সেনাবাহিনী কেন নিষ্কৃত, সেটা কোনোভাবেই মানা যায় না। নতুন গঠিত বিপ্লবী সরকারকে সেই দায়িত্ব নিতে হবে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, অবসরপ্রাপ্ত লে. কর্নেল হাসিনুর রহমান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. হাসান নাসির, সাবেক রাষ্ট্রদূত মারুফ জামান, লে. ক. ফেরদৌস, মেজর জামিল হায়দার, ক্যাপ্টেন শোয়েব, লেফটেন্যান্ট ইমরান, মেজর সাব্বিরসহ অন্যান্য সশস্ত্র বাহিনীর সাবেক কর্মকর্তারা।
বিডি২৪অনলাইন/এন/এমকে