ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধকেও কিন্তু ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করা হয় বিভিন্ন দেশে। ধর্ষকের সঙ্গে ধর্ষিতার বিয়ে দিয়ে যেখানে এই অপরাধের সমাধান মনে করা হয়।
জাতিসংঘের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, বিশ্বের অন্তত ২০টি দেশে ধর্ষণের অপরাধ ঢাকতে আসামি ও ভুক্তভোগীর বিয়ে দেয়া হয়। কঠোর, দৃষ্টান্তমূলক সাজা তো দূর, ধর্ষক সেখানে কোনও শাস্তিই পান না। এমনকি ধর্ষণের ঘটনায় কোনও রকম ফৌজদারি মামলাও দায়ের করা হয় না। ধর্ষিতার ভরণপোষণের ভার নিয়েই সেসব দেশে মেলে মুক্তি।
সে তালিকায় রয়েছে রাশিয়া, ভেনিজুয়েলা, থাইল্যান্ডের মতো দেশ। ধর্ষণকারীকে সেসব দেশে জিজ্ঞাসা করা হয়, ধর্ষিতাকে তিনি বিয়ে করতে রাজি আছেন কিনা। যদি তিনি রাজি হয়ে যান, তবে তার বিরুদ্ধে আর কোনও ফৌজদারি মামলা দায়ের হয় না। বিয়ে করেই অবসান ঘটনাও হয় সব অসঙ্গতির।
দ্য গার্ডিয়ান ও দ্য ওয়াল