বিএনপি সরকারের সময়ও বেশ কিছু সাংবাদিককে হত্যা করা হয়েছে, অনেককে নির্যাতন করা হয়েছে। সাংবাদিক রোজিনা ইসলামকে নির্যাতনের ইস্যুতে কথা বলায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে এ কথা স্বরণ করিয়ে দেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। বৃহস্পতিবার (২০ মে) তার সরকারি বাসভবনে প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন।
হত্যাকাণ্ডের শিকার সাংবাদিক হিসেবে শামসুর রহমান, মানিক সাহা, হুমায়ুন কবির বালুর নাম উল্লেখ করেন ওবায়দুল কাদের।বিএনপির দমন-পীড়নের অভিযোগ প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, প্রকৃতপক্ষে সরকার দমন-পীড়নে বিশ্বাসী নয়।বিএনপি নেতারা প্রতিদিনই সরকার এবং প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে বিষোদগার করে যাচ্ছেন। সেজন্য তাদের কোনো নেতাকে গ্রেফতার করা হয়নি।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, শেখ হাসিনা সরকার গঠনমূলক সমালোচনাকে স্বাগত জানায় এবং স্বাধীন সাংবাদিকতা ও জনমতকে সম্মান করে। অবাধ তথ্যপ্রবাহ তথা গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী।সরকারের উদারনৈতিক গণতান্ত্রিক মনোভাবের কারণেই সাম্প্রতিককালে দেশে গণমাধ্যমের ব্যাপক সম্প্রসারণ ঘটেছে। গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা এবং অসাম্প্রদায়িক দেশ প্রতিষ্ঠায় গণমাধ্যমের ভূমিকা প্রশংসনীয় বলে মন্তব্য করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
এমকে