আজ (৭ আগস্ট) থেকে একযোগে সারাদেশে ওয়ার্ড পর্যায়ে কাম্পের মাধ্যমে গণটিকাদান কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। পঞ্চাশোর্ধ্ব বয়সের মানুষ, নারী, শারীরিক প্রতিবন্ধী,দুর্গম ও প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষদের প্রাধান্য দেয়া হবে এ ক্যাম্পেইনে। এ কার্যক্রমে ৩২ হাজার ৭০৬ জন টিকাদানকারীকে সহযোগিতা করবেন এবং ৪৮ হাজার ৪৫৯ জন স্বেচ্ছাসেবী। টিকাদানে ইতোমধ্যেই যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছেন সংশ্লিষ্টরা। বেশি সংখ্যক মানুষকে একসঙ্গে ও দ্রুত টিকার আওতায় আনতেই এ ক্যাম্পেইন হচ্ছে। শুক্রবার সংবাদ সম্মেলনে এ টিকাদান কর্মসূচির বিষয়টি তুলে ধরেন স্বাস্থ্যের ডিজি অধ্যাপক আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম।
আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম জানায়, দেশের ৪ হাজার ৬০০টি ইউনিয়ন, ১ হাজার ৫৪টি পৌরসভা এবং বিভিনন সিটি করপোরেশন মিলে মোট ৪৩৩টি ওয়ার্ডে এ ক্যাম্পেইন হবে।পঞ্চাশোর্ধ্বদের অগ্রধিকার দেয়া হলেও ২৫ বছর ও তদূর্ধ্ব মানুষ নিতে পারবেন এ টিকা।
স্বাস্থ্যের ডিজি জানান, ইউনিয়ন ও পৌরসভায় বাদ পড়া ওয়ার্ডের টিকা দেয়া হবে ৮-৯ আগস্ট। ৭-৯ আগস্ট পর্যন্ত টিকা দেয়া হবে সিটি করপোরেশন এলাকায়। দুর্গম ও প্রত্যন্ত অঞ্চলে এ কার্যক্রম চালু থাকবে ৮-৯ আগস্ট। আর ৫৫ বয়সের রোহিঙ্গাদের এ টিকা দেয়া হবে ১০-১২ আগস্ট । আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম বলেন, এখন পর্যন্ত দেশের এক কোটি ২৮ লাখ মানুষকে ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ দেয়া হয়েছে। নিবন্ধন করেছে এক কোটি ৭৭ লাখ ৯৫ হাজার।
এমকে