করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে রেকর্ড হয়েছে মঙ্গলবার। চালের আমদানি বাড়ার পরও বাংলাদেশ ব্যাংকে এ রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪৮ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলারে। এ ডলার দিয়ে আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব ৮ মাস। ব্যাংকটির ডেপুটি গভর্নর কাজী ছাইদুর রহমান গণমাধ্যমকে রেকর্ড সৃস্টির কথা জানিয়েছেন।
প্রবাসীদের রেমিট্যান্স পাঠানোর ধারা অব্যাহত থাকার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের ঋণ-সহায়তা যোগ হওয়াই রেকর্ড সৃষ্টির পেছনের কারণ বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। আর ৮ মাসের আমদানি ব্যয়টা ধরা হয়েছে প্রতি মাসে ৬ বিলিয়ন ডলার ধরে।
প্রসঙ্গত, এর আগে চলতি অর্থবছরে এ রিজার্ভ ৫২ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির। ২৯ জুলাই চলতি অর্থবছরের মুদ্রানীতি ঘোষণার সময় এ আভাস দেন। বলেন, করোনার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে লকডাউনসহ নানা বিধিনিষেধে দেশের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার ব্যাহত হলেও এ রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়াবে ৫২ বিলিয়ন ডলারে।
এমকে