সরাসরি টাকার ওপরে সংখ্যা, তারিখ, শাখার সিল, স্বাক্ষর, অনুস্বাক্ষর ও স্ট্যাপলিং করায় নোটগুলো অপেক্ষাকৃত কম সময়ে অপ্রচলনযোগ্য হচ্ছে,  ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন গ্রাহকরা। সবচেয়ে বড় কথা  অপচয় হচ্ছে রাষ্ট্রীয় অর্থের। তাই এখন থেকে এসব করা যাবে না বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। মঙ্গলবার এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারির মাধ্যমে বিষয়টি জানানো হয়েছে।

সার্কুলারে জানানো হয়েছে, সংশ্লিষ্ট ব্যাংকে যথাযথভাবে ব্র্যান্ডিং করা প্রতিটি প্যাকেটে  সংশ্লিষ্ট শাখার নাম, সিল, নোট গণনাকারীর স্বাক্ষর ও তারিখ সম্বলিত লেবেল/ফ্ল্যাইলিফ লাগানোর বিধান থাকলেও কার্যক্ষেত্রে সেটা মানা হচ্ছে না। এটা বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্লিন নোট পলিসি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে অন্যতম অন্তরায়। তাই এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সব বিধি-বিধান ও নির্দেশনা যথাযথভাবে অনুসরণ করে বাংলাদেশ ব্যাংকে কারেন্সি নোট/ব্যাংক নোট জমা দেয়ার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।  নির্দেশনাটি জারি করা হয়েছে ব্যাংক কোম্পানি আইন-১৯৯১ (সংশোধিত-২০১৮)’র ৪৫ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে । প্রসঙ্গত, এর আগেও সংশ্লিষ্টদের টাকার প্যাকেট ব্র্যাণ্ডিং করার ক্ষেত্রে এসব বিধান মেনে চলার নির্দেশ দিয়েছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

এমকে