মন্তব্য
ভারতের তামিল নাড়ুর নাগাপাত্তিনাম জেলার বাসিন্দা লক্ষ্মানন। পেশায় চায়ের দোকানদার। তাই বলে কী বংশীয় মর্যাদা নেই! বড় মেয়ে দলিত শ্রেণীর এক ছেলের সাথে বিয়ে করেন। সেই রাগে ক্ষোভে নিজ হাতে স্ত্রী ও ছোট দুই মেয়েকে হত্যা করেন। শুধু তাই নয়, এরপর নিজেও আত্মহত্যা করেন। খবর এনডিটিভির।
নাগাপাত্তিনামের পুলিশ সুপারিনটেন্ডেন্ট জি জওহর জানান, ‘বড় মেয়ের দলিত এক ছেলেকে বিয়ে করা নিয়ে ক্ষিপ্ত ছিলেন লক্ষ্মানন। এ কারণেই তিনি স্ত্রী ও অন্য দুই মেয়েকে হত্যা করে নিজেও আত্মহত্যা করেন।’
হত্যার শিকার দুই মেয়ের মধ্যে একজন অপ্রাপ্তবয়স্ক। ঘটনার সময় লক্ষ্মাননের বড় মেয়ে স্বামীর কাছে ছিলেন। তিনি নিরাপদে আছেন বলে জানিয়েছেন জওহার।
আরআই