চাঁদের বুকে চাঁদের বুকে চাকাহীন (ল্যান্ডার) আর ৬ চাকার যানের (রোভার) দিন শেষ। এবার চলবে মোটরসাইকেল। এরফলে কমবে মহাকাশ যানের ওজন। কমবে জ্বালানী খরচও। মহাকাশ-ভ্রমণে যা সবচেয়ে জরুরি।
সেখানে তো জ্বালানি ফুরিয়ে গেলে ভরে নেওয়ার সুযোগ নেই আপাতত। বেশি জ্বালানি বা বেশি ওজনের ব্যাটারি সঙ্গে নিয়ে গেলে যে মহাকাশযানের ওজনই বেড়ে যায়। অনেক দূরের পথে যা একেবারেই কাম্য নয়। বিপদের আশঙ্কাও বাড়ে।
চাঁদের এই মোটরসাইকেলের নকশাটি বানিয়েছেন এক রুশ প্রযুক্তিবিদ। অ্যান্ড্রু ফ্যাবিশেভ্স্কি। পেশায় যিনি মস্কোর অটোমোটিভ ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডিজাইনার।
চাঁদের এই মোটরসাইকেল চলবে বিদ্যুৎশক্তিতে। সেই বিদ্যুৎশক্তি উৎপাদনের জন্য মোটরসাইকেলের ভিতরেই থাকবে শক্তিশালী ব্যাটারি, যা প্রাথমিকভাবে সৌরশক্তিতে চলবে। ফলে, চাঁদের বুকে মোটরসাইকেল চালাতে প্রয়োজনীয় বিদ্যুৎশক্তি উৎপাদনেরও কোনো খরচ পড়বে না। শুধু সঙ্গে নিয়ে যেতে হবে সোলার ব্যাটারি। আরও কিছু যন্ত্রাংশ। খুব সামান্য ওজনের।
আরআই