প্যারাডাইস ও পানামা পেপার্সে নাম আসা বাংলাদেশি অর্থপাচারকারীদের বিরুদ্ধে কী পদক্ষেপ নিয়েছে বিএফআইইউ ও সিআইডি- জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। আগামী ৯ জানুয়ারির মধ্যে বিষয়টি প্রতিবেদন আকারে জানাতে বলা হয়েছে। সোমবার বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি একেএম জহিরুল হকের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
এর আগে পূর্ব নির্দেশনা অনুযায়ী অর্থপাচারের সঙ্গে জড়িত অভিযোগে ২৯ ব্যক্তি ও ১৪টি প্রতিষ্ঠানের তালিকা ৫ ডিসেম্বর হাইকোর্টে দাখিল করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।দুদকের পক্ষে আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান ও রাষ্ট্রপক্ষে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক ছিলেন আদালতে।
দুদকের তালিকায় থাকা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে- আব্দুল আউয়াল মিন্টু, মিজ নাসরিন ফাতেমা আউয়াল, তাবিথ আউয়াল, তাফসির আউয়াল, তাজওয়ার মো. আউয়াল ও মাল্টিমোড লিমিটেড, মোগল ফরিদা ওয়াই, শহিদ উল্লাহ, চৌধুরী ফয়সাল, আহমাদ সামির, ব্রামার অ্যান্ড পার্টনার্স অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট বাংলাদেশ লিমিটেড, মুসা বিন শমসের, ভেনাস ওভারসিজ কোম্পানী, ফজলে এলাহী, ডাইনামিক এনার্জি, কেএইচ আসাদুল ইসলাম, ইন্ট্রিপিড গ্রুপ, জুলফিকার আহমেদ, খালেদা শিপিং কোম্পানি, তাজুল ইসলাম তাজুল, জেমিকো ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল, মোহাম্মদ মালেক, বেঙ্গল শিপিং লাইনস, ইমরান রহমান, ওসান আইস শিপিং কোম্পানি, মোহাম্মদ এ আউয়াল, শামস শিপিং লিমিটেড, এরিক জনসন আনড্রেস উইলসন, ফারহান ইয়াকুবুর রহমান, ইন্ট্রিডিপ গ্রুপ, তাজুল ইসলাম, আমানুল্লাহ চাগলা, পদ্মা টেক্সটাইল, মোহাম্মদ আতিকুজ্জামান, নিউটেকনোলজি ইনভেস্টমেন্ট, মোহাম্মদ রেজাউল হক, মোহাম্মদ কামাল ভুইয়া, তুহিন-সুমন, জেমিকো ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল, মাহতাবা রহমান, সেলকন শিপিং কোম্পানি, ফারুক পালওয়ান, মাহমুদ হোসাইন, গ্লোবাল এডুকেশন সিস্টেম এবং শাহনাজ হুদা রাজ্জাক ও সাউদার্ন আইস শিপিং কোম্পানি।
এমকে