পুরো দেশই শহরে রূপান্তরিত হবে। আর শহরের সুযোগ-সুবিধা গ্রামে পৌঁছে গেলে ঢাকায় আর মানুষকে থাকতে হবে না।এই কথা বলেছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী তাজুল ইসলাম। রোববার (১৭ জানুয়ারি) স্ট্রেংদেনিং দ্য আরবান লোকাল গভর্নমেন্টস ইন বাংলাদেশ শীর্ষক জাতীয় নীতি নির্ধারণী সংলাপে এই কথা বলেন।রাজধানীর একটি হোটেলে স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্যোগে এই সংলাপ হয়।
সমবায়মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শহরের সব সুযোগ-সুবিধা গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে দেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন। গ্রামের জনগণ শহরের সব আধুনিক সুযোগ-সুবিধা হাতের নাগালেই পাবে। তিনি বলেন, ঢাকাকে বসবাসযোগ্য, আধুনিক ও দৃষ্টিনন্দন করতে হলে জোনভিত্তিক স্কুল-কলেজ, হাসপাতাল, রাস্তা নির্মাণ, ওয়াটার বডিসহ অন্যান্য ইউটিলিটি সার্ভিস সরবরাহে নতুন পরিকল্পনা নিতে হবে। অপরিকল্পিতভাবে আর ভবন নির্মাণ করতে দেওয়া হবে না। কোথায় সুউচ্চ ভবন হবে, কোথায় কমার্শিয়াল এরিয়া হবে, সব পক্ষের মতামত নিয়ে সুপরিকল্পিতভাবে বাস্তবতার ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।
পিপিআরসি’র নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. হোসেন জিল্লুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন- স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ, বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাই কমিশনার রবার্ট চ্যাটারটন ডিকসন, ইউএনডিপি বাংলাদেশের আবাসিক প্রতিনিধি সুদীপ্ত মুখার্জী প্রমূখ।
এমআই